বন্ধু মানেই একে অপরের সুখ দুঃখের সাথী। আমাদের সবাররি বন্ধু আছে। তাই আপনারা সবাই এই গল্পটি মনোযোগ সহকারে পড়বেন। দুই বন্ধু ছিল জামিল ও কামরুল। তাদের বাড়ি ছিল একই সাথে। তারা একই স্কুলে লেখাপড়া করত। এবং তারা একই সাথে স্কুলে যেতো। তাদের বন্ধুত্ব এতই ভালো ছিল যে তারা একে অপরকে ছাড়া কিছুই বুঝত না। তারা ছিল খেলার মাঠেরও সাথী। তাদের কোনো সময় ঝগড়া ভিবাদ ঘটতো না। যখন তারা নব্বম শ্রেণীতে পড়ে তখন তাদের বন্ধুত্বের বয়স আট বছর। তখন তাদের মধ্যে ঘটে যায় একটি ঘটনা। সেই ঘটনাটি হচ্ছে তাদের প্রেমের। তারা দুজনি একে অপরকে না জানিয়ে প্রেম করে ফেলে। হঠাৎ একদিন কামরুল তার বন্ধু জামিলকে বলে যে,আমি একজনকে ভালোবাসি। কিন্তু তোমাকে জানাতে পারিনি। তাই আজকে বলছি। তখন জামিল বলে উঠে বন্ধু আমারও এই রকম ঘটনা ঘটেছে। তখন কামরুল হেসে বলে তোমার সেই ভালোবাসার মানুষটিকে, আমাকে দেখাবে, তখন জামিল বলে না তোমারটা আগে দেখাবে এইভাবে দুজন একে অপরকে বলতে থাকে। একসময় জামিল রাজি হয়ে যায়। কিন্তু তাদের স্কুল সেই সময় বন্দছিল। জার কারনে সে তার বন্ধুকে দেখাতে পারিনি। কয়েক দিন পর স্কুল খোলা হয়েগেল। তখন স্কুলে যেয়ে জামিল আগে তার বন্ধুকে নিয়ে যায় তার ভালোবাসার মানুষটার কাছে। তখন কামরুল হতোভাগ হয়ে সেখান থেকে সুটে আসে। কারন ছিল কামরুলের ভালোবাসার মানুষ সেই একিজন। জামিল কামরুলকে জিঙ্গেস করে এইভাবে চলে আসলে কোন। কামরুল বলে দরকার ছিল তাই। তখন জামিল বলে, কিন্তু এভার তোমার পালা। তখন কামরুল ভেঙ্গে পড়ে বলে আমার কোনো ভালোবাসার মানুষ নাই, আমি তোমার ভালোবাসার মানুষ আছে কি না, সেটা জানার জন্যে তোমাকে বলে ছিলাম। তখন জামিল হাসতে থাকে। তাদের মনে কোনো রকম হিংসা ছিলনা। কিন্তু মজার বিষয় হলো যে, কেউ মেয়েটিকে ভালোবাসার কথা বলেনি। কিন্তু কামরুল সেটা জনতো না যে জামিল এখনও সেই মেয়েটিকে তার ভালোবাসার কথা বলেনি। তাই সে তার বন্ধুত্ব রাখতে গিয়ে তার ভালোবাসার মানুষটাকে ত্যাগ শিকার করে। তাই আমরা সবাই বন্ধুত্বটাকে সবসময় বড় করে দেখব। সবাইকে এই দুই বন্ধুর আত্নত্যাগের গল্প পরার জন্যে ধন্যবাদ।
“Foundation for friends” from Facebook friendship
98-2000. 25 years have passed since passing SSC and HSC exams at that time of school life. In this long...