আসসালামুআলাইকুম বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই আশা করি ভাল আছেন.
বন্ধুরা আজকে আপনাদের সামনে এমন একজন মানুষের কথা বলব যিনি বর্তমান সময়ের ইউটিউব এর এবং ব্লগারদের মধ্যে সর্বসেরা এবং একজন আইডল বলা যায়. আপনার নিশ্চয়ই বুঝে গেছেন আমি কার কথা বলছি হ্যাঁ বন্ধুরা তাওহিদ আফ্রীদি. যিনি বর্তমানে বাংলাদেশের ইউটিউবারদের মধ্যে সর্বপ্রথম ব্লগার ইউটিউবার এবং তিনি একজন সাফল্য অর্জন করেছে ইউটিউব থেকে. তৌহিদ আফ্রিদির নাম এমন কোন জায়গায় নেই বাংলাদেশের যে অঞ্চলের মানুষ জানে না. ইউটিউবে গিয়ে যদি আপনি শুধুমাত্র সার্চ করেন ta তাহলে চলে আসবে তৌহিদ আফ্রিদি. বুঝতেই পারছেন কতটা জনপ্রিয় এবং সেলিব্রেটি. আজকের এই পোস্টের মাধ্যমে আপনারা জানতে পারবেন তাওহিদ আফ্রিদি এর লাইফ স্টাইল এবং তার জীবনের কিছু অজানা তথ্য.
তৌহিদ আফ্রিদির জন্ম 3 জানুয়ারি হাজার 998 সালে. তার গ্রামের বাড়ি বরিশাল জেলায় তিনি তার পরিবারের সাথে ঢাকায় নিজ বাড়িতে. তৌহিদ আফ্রিদি সাত বছর ইংল্যান্ডে ছিলেন তিনি ইংল্যান্ডের ক্যান বুক স্কুল থেকে প্লে গ্রুপ থেকে শুরু করে ও লেভেল দিয়ে এ লেভেল পর্যন্ত পড়াশোনা করেছেন. বর্তমানে তৌহিদ আফ্রিদি নিউইয়র্ক একাডেমি থেকে মিডিয়াতে পিএইচডি করতেছে আট বছর সময় লাগবে শেষ হতে. 2025 সালে তার পড়াশোনা শেষ হবে. তিনি সাধারণত ইউটিউবে ফানি ভিডিও দিয়ে ইউটিউবিং শুরু করেছিল তিনি শর্ট ফিল্ম অফ করে থাকেন পাশাপাশি নিজের কন্ঠে মিউজিক ভিডিও তৈরি করে থাকেন কিন্তু আসলে তিনি একজন ব্লগার নামে পরিচিত. তোহিদ আফীদি একমাত্র বাংলাদেশী যে কিনা ইন্দোনেশিয়ার কোন এক আন্তর্জাতিক অনুষ্ঠানে দাওয়াত পেয়েছে. স্যার পাশাপাশি তিনি মাই টিভি চ্যানেলের ceo. 2015 সালের 2 ফেব্রুয়ারি তৌহিদ-আফ্রিদি নামে চ্যানেলটির যাত্রা শুরু হয়. যা বর্তমানে তিন মিলিয়ন এর কাছাকাছি সাবস্ক্রাইবার হয়েছে. তৌহিদ আফ্রিদি তার ইউটিউব চ্যানেল থেকে প্রতি মাসে দেড় লক্ষ টাকা আয় করে থাকে যার এক-তৃতীয়াংশ তিনি পথ শিশুদের দিয়ে থাকেন.
তৌহিদ আফ্রিদি তারা দুই ভাই বোন এবং তার বাবা মাই টিভির চেয়ারম্যান.
সব থেকে মজার ঘটনা হল তুহিদ আফরিদি এখনো সিঙ্গেল রয়েছেন.
বন্ধুরা যদি ভাল লাগে তাহলে আমাদের সাথেই থাকবেন সবাইকে ধন্যবাদ.