বর্তমান সময়ে সামাজিক এবং ইলেকট্রনিক্স যোগাযোগ মাধ্যমের কল্যাণে সকলে প্রায় চন্দ্রযান ২ অভিযান সম্পর্কে কম বেশি জানে।চন্দ্রজান ২ অভিযান কতটুকু সফল আর কতটুকু ব্যর্থ সেই হিসেবে নিকেশ না করে চলুন নিচের লিখাটি থেকে বিস্তারিত জেনে আসি এই সম্পর্কে।
ইন্ডিয়ান স্পেস রিসার্চ অর্গানাইজেশন (ইসরো) দ্বারা পরিচালিত এই চন্দ্রাভিযান “চন্দ্রযান ২” কে একটি ভূস্থিত উপগ্রহ উৎক্ষেপণ যান মার্ক ৩ রকেট দ্বারা চাঁদের পৃষ্ঠ অবতরণকারী লেন্ডার ও রোভার অন্তভুক্ত যা ভারতের ইসরো দ্বারা তৈরী করা হয়েছে। চন্দ্রযান ২ এর অভিযানে চাঁদের ৭০ ডিগ্রী দক্ষিণ অক্ষাংশে দুটি গহব্বরে মেনজিনস সি এবং সিম্পিলিয়াস যেন এর মাঝখানে একটি সমতল উঁচু ভূমিতে ল্যান্ডার ও রোভারের মসৃন অবতরণের প্রচেষ্টা করা হবে। সফল হলে চন্দ্রযান ২ অভিযান হবে চন্দ্রপৃষ্ঠের দক্ষিণ মেরুর কাছাকাছি রোভার অভিযানের প্রথম অভিযান। ইসরোর তথ্য অনুযায়ী এই অভিযানটির বিভিন্ন প্রযুক্তির ব্যবহার এবং পরীক্ষা নিরীক্ষা পরিচালনা করবে। চাকাযুক্ত রোভার চন্দ্রপৃষ্ঠ চলাফেরা করবে এবং সেই স্থানের রাসায়নিক বিশ্লেষণ করবে। রোভার সমস্ত তথ্য চাঁদের কক্ষপথে থাকা” কৃত্তিম উপগ্রহ ” এর মাধ্যমে পৃথিবীতে পাঠাবে যা একই উৎক্ষেপনের মাধ্যমে পাঠানো হয়েছে। এই অভিযানের মূল বৈজ্ঞানিক উদ্দেশ্য হলো চন্দ্রযানের অবস্থান এবং প্রাচুর্যতা নিয়ে মানচিত্র তৈরী করা। চন্দ্রযান ২ অবতরণের সময় আইএসটি সকাল ১:৫২ টার দিকে ল্যান্ডার চন্দ্র পৃষ্ঠের প্রায় ২.১ কিলোমিটার (২৩ মাইল) উচ্চতার নিজের লক্ষ্য পথে বিচ্যুত হয় এবং এর যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। ৮ টি বৈজ্ঞানিক যন্ত্র নিয়ে অভিযানের ওপর অংশ সচল রয়েছে এবং চাঁদের সম্পর্কে ব্যাপক পরিসরে অভিযান চালাবে
বিশ্বে এখন মানুষের চেয়ে মোবাইল ফোন বেশি
বিশ্বে এখন মানুষের চেয়ে মোবাইল ফোন বেশি হেডলাইন টা দেখে কেমন মনে হচ্ছে আপনার ? কেমন জানি অবাক লাগছে, তাই...