Firstsheba Logo
  • Home
  • News
    • International News
    • Cricket
    • Football
  • Crypto
  • Tutorial
    • Outsourcing & Freelancing
    • Internet & Telecom
    • Game
    • SEO
    • Affiliate Marketing
    • Email Marketing
    • Windows Tutorial
    • Android
    • WordPress
    • Programing Knowledge
    • Hacking
  • Tools🆕
  • Others
    • Jobs News
    • Freedom
    • Lifestyle
    • Health
    • Entertainment
    • Tours & Travels
    • Reviews
    • Others
    • Freelancing
    • Tips & Tricks
    • Business Idea
    • Education
    • Science & Technology
    • Top Five
    • Download
    • Stories
    • Poetry
    • Grathor Shop
  • বাংলা
No Result
View All Result
Firstsheba Logo
  • Home
  • News
    • International News
    • Cricket
    • Football
  • Crypto
  • Tutorial
    • Outsourcing & Freelancing
    • Internet & Telecom
    • Game
    • SEO
    • Affiliate Marketing
    • Email Marketing
    • Windows Tutorial
    • Android
    • WordPress
    • Programing Knowledge
    • Hacking
  • Tools🆕
  • Others
    • Jobs News
    • Freedom
    • Lifestyle
    • Health
    • Entertainment
    • Tours & Travels
    • Reviews
    • Others
    • Freelancing
    • Tips & Tricks
    • Business Idea
    • Education
    • Science & Technology
    • Top Five
    • Download
    • Stories
    • Poetry
    • Grathor Shop
No Result
View All Result
Firstsheba Logo
No Result
View All Result

বেকারত্বের অভিশাপ হতে মুক্তির উপায় কি?

by
6 years ago
in News
3
13
SHARES
Share on FacebookShare on Twitter

সারাবিশ্বে মত বাংলাদেশেও বেকারত্বের সমস্যা বর্তমান সময়ের সবচেয়ে গুরুতর সমস্যা। যেখানে বেকারত্বকে অভিশাপ হিসেবে ধরা হচ্ছে সেখানে বাংলাদেশের মত উন্নয়নশীল দেশে জনগণের কাজের চাহিদার তুলনায় কর্মসংস্থান খুবই কম। বাংলাদেশের হিসেব অনুযায়ী একজন ছাত্র বা ছাত্রীকে প্রায় ১৭-১৮ বছর পড়াশোনা করতে হয়। ১৮ বছরের পড়াশোনার জীবন শেষ করে যখন সে চাকরির জন্য আবেদন করে তখন তার আবেদন পত্রের গুরুত্ব ই থাকে না। কেননা তার অভিজ্ঞতা নেই। তাহলে একটা মানুষ ক্যারিয়ারের ১৮ বছর পড়াশোনার পেছনে খরচ না করে নির্দিষ্ট বিষয়ে কোথাও কোর্স করলেই তো হয়! এত কষ্ট করে লেখাপড়া করার কোন প্রয়োজন ই পরে না সেক্ষেত্রে।

বেকারত্বের হার

বাংলাদেশের প্রায় ৪৪ লাখ তরুণ-তরুণী বেকারত্বের অভিশাপ নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে। বেকারত্বের হার ৪.৩০%। সবাই উচ্চশিক্ষিত হচ্ছে ভালো একটি চাকরির জন্য কিন্তু যখনি পড়াশোনা শেষে চাকরি পান না। তখনি হতাশায় পরে যান সকলে। কিন্তু কিছু তরুণ-তরুণী আছে যারা কৃষি খাতকে আরো আধুনিক করে দিচ্ছে ভালো চাকরি না পেয়ে। চাকরির অভাবে তারা নিজেরাই কর্মসংস্থান করে নিচ্ছে। কেউ ডেইরি ফার্ম দিয়ে সাবলম্বি হচ্ছে আবার কেউ কোনো কিছু চাষ করে। আমি তাদেরকেই বুদ্ধিমান বলবো। আর যারা চাকরি না পেয়ে হতাশায় ডুবে থাকে তারাই আসল বোকা।

বেকারত্ব বাংলাদেশের সামাজিক, রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে বিপুল বিপর্যয় বয়ে এনেছে। শিক্ষিত অনেক জনশক্তিও আজ দেশের বোঝা হয়ে আছে। যুবশক্তির অপচয় হচ্ছে বেকারত্বের মধ্য দিয়ে। বাড়ছে আত্মহত্যা সহ নানান সামাজিক অপকর্ম। এর প্রভাবে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি ঘটছে খুব দ্রুত। মাথাপিছু আয় এবং জাতীয় আয় হ্রাসের মূল কারণ হলো বেকারত্ব।

বেকারত্বের অভিশাপ হতে দেশকে মুক্ত করতে কোনো সংক্ষিপ্ত পদ্ধতি বা পথ নেই। তবে দীর্যস্থায়ী পরিকল্পনার মাধ্যমে এ সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে। বেকারত্বের সমস্যার সমাধান পেতে হলে আমাদেরকে জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রন,কুটিরশিল্প ইত্যাদি দিকে নজর দিতে হবে।শুধু বড় বড় চাকরিবাকরির দিকে নজর থাকলে বেকারত্বের সমস্যা কখনোই সমাধান হবে না এদেশে।বাংলাদেশ সরকারের এদিকে নজর দেয়া উচিৎ। যাতে করে বাংলাদেশে বেকারত্বের সংখ্যা কমে যায় এবং দেশের মাথাপিছু এবং জাতীয় আয়ের পরিমাণ বেড়ে; দেশ আরো উন্নত হয়।

Related Post

Iron Maiden Drummer Nicko McBrain Announces Final Show After 42 Years of Touring: A Look at His Legacy and Future Plans

Tom Aspinall: The Rise of a UFC Heavyweight Star

বেকারত্বের সমস্যা সমাধান সম্পূর্ণই নির্ভর করে রাজনৈতিক নেতৃত্ব আর সরকারের সদিচ্ছার উপর। সৎ এবং উদ্দ্যোগী নেতৃত্বই পারে একটা দেশের বেকারত্বের সংখ্যা অনেক আংশে কমিয়ে দিতে। উদ্দ্যোগী নেতৃত্বের কারণেই আমরা সল্প আয়াসে বিপুল পরিমাণ বেকারত্বের বোঝা থেকে মুক্ত হতে পারবো।

Tags: উদ্দ্যোগীতরুণতরুণীবাংলাদেশবেকারত্ব

Related Posts

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় পড়তে চাইলে এই বিষয় গুলো যেনে রাখা ভালো

by Moni Bd
5 years ago
8

এশিয়ার মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় একটি সুপরিচিত নাম এর সংক্ষিপ্ত নাম হল (ঢাবি) এশিয়ার মধ্যে একটি স্বনামধন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান । এইটি হাজার...

আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই? আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভাল আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় আনেক ভালো আছি। আজকের পোস্টে কর্ণফুলী টানেলের বর্তমান অবস্থা  নিয়ে কথা বলতে যাচ্ছি। তো আর দেরি না করে চলুন শুরু করা যাক। কর্ণফুলী টানেলের বর্তমান অবস্থা কর্ণফুলী টানেল, যা চট্টগ্রাম এ অবস্থিত বন্দর ও আনোয়ারা উপজেলাকে সংযুক্ত করবে এবং ঢাকা ও চট্টগ্রামের মধ্যে দূরত্ব কমিয়ে দেবে, চট্টগ্রামের দক্ষিণাঞ্চলকে একটি ব্যবসায়িক কেন্দ্রে পরিণত করার মাধ্যমে উন্নয়নের জন্য একটি নিরাপদ আশ্রয় প্রদান করবে। দেশের প্রথম আন্ডারওয়াটার এক্সপ্রেসওয়ে টানেলটি এই ডিসেম্বরে যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত হওয়ার আশা করায় কর্ণফুলী নদীর দক্ষিণ তীরে বেশ কয়েকটি বড় শিল্প কারখানা সারিবদ্ধ হতে শুরু করেছে – এর ৮৭% কাজ ইতিমধ্যেই শেষ হয়েছে৷ নতুন বিনিয়োগ আসছে এবং নতুন শিল্প স্থাপন করা হচ্ছে, আবার অনেক পুরানো কারখানা সম্প্রসারিত হচ্ছে। এছাড়া কারখানা স্থাপনের জন্য বেশ কিছু বৃহৎ শিল্প গ্রুপ আগাম জমি কিনেছে। চট্টগ্রাম এ স্থানীয় উপজেলা প্রশাসনের সাথে কথা বলে, জানতে পারা গেছে যে ব্যবসায়গুলি বিভিন্ন সেক্টরে অন্তত ৮০টি বড় শিল্প ইউনিট গড়ে তোলার উদ্যোগ নিয়েছে - পোশাক, জাহাজ নির্মাণ, ভোজ্য তেল, কর্ণফুলীর দক্ষিণ তীরে মাছ প্রক্রিয়াজাতকরণ, ইস্পাত, সিমেন্টসহ অন্যান্য। এরই মধ্যে কয়েকটি কারখানায় উৎপাদন শুরু হয়েছে। মোস্তফা-হাকিম গ্রুপ, দেশের অন্যতম বৃহৎ ব্যবসায়িক সংগঠন, ১,৫০০ কোটি টাকা বিনিয়োগে একটি স্টিল প্ল্যান্ট এবং একটি অক্সিজেন প্ল্যান্ট স্থাপন করেছে। দুটি কারখানা - এইচএম স্টিল প্ল্যান্ট এবং এইচএম অক্সিজেন প্ল্যান্ট - বর্তমানে প্রায় ২০০০ শ্রমিক নিয়োগ করে।এছাড়া আরো অনেক বৃহৎ আকিজ গ্রুপের মতো প্রতিষ্ঠান গুলো কারখানা স্থাপনের জন্য কর্ণফুলী ও আনোয়ারা উপজেলায় জমি কিনেছে। কর্ণফুলী উপজেলার জুলধায় যেসব শিল্প ইউনিট ইতিমধ্যে কার্যক্রম শুরু করেছে তার মধ্যে রয়েছে সুপার ফার্মাসিউটিক্যাল লিমিটেড, পারটেক্স পেট্রো লিমিটেড, অ্যাকর্ন ইনফ্রাস্ট্রাকচার সার্ভিসেস লিমিটেড এবং বিএন লুব্রিকেন্টস।কর্ণফুলীর খোয়াজনগর ও ইচ্ছানগর এলাকায় বেলামি টেক্সটাইল, এটিপি ইন্টারন্যাশনাল লিমিটেড, জিএসএল এক্সপোর্ট, বেঞ্চমার্ক অ্যাপারেল, ইউয়াসা ব্যাটারি ফ্যাক্টরি উৎপাদন শুরু করেছে। অন্যদিকে বঙ্গবন্ধু টানেলের অ্যাপ্রোচ রোডের পাশে প্রায় এক একর জমির ওপর এইচএস কম্পোজিট টেক্সটাইল নামে একটি বড় পোশাক কারখানা গড়ে তোলা হচ্ছে। কারখানাটি ৩,০০০-৫,০০০ কর্মসংস্থান সৃষ্টি করবে বলে আশা করা হচ্ছে।সাদ মুসা ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্কটি মাত্র ৫০০ মিটার দূরে একটি পাঁচ একর জমিতে তৈরি করা হয়েছে, যেখানে কটন মিল, টেক্সটাইল মিল, স্পিনিং মিল এবং কম্পোজিট টেক্সটাইল মিল সহ বেশ কয়েকটি রপ্তানিমুখী কারখানা রয়েছে। এভাবে কর্ণফুলী টানেল থেকে সম্ভাব্য অর্থনৈতিক সুবিধা পাওয়ার কথা বিবেচনা করে কর্ণফুলীর দক্ষিণ তীরে ব্যাপক শিল্পায়ন চলছে। ফলে কর্ণফুলী ও আনোয়ারা উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় পরিদর্শনে দেখা গেছে, পার্শ্ববর্তী গ্রামগুলো আধা-শহর এলাকায় পরিণত হচ্ছে।ব্যবসায়ীরা বলছেন, কর্ণফুলী টানেল দক্ষিণ চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের পর্যটন ও অর্থনীতির জন্য সুযোগের একটি জানালা খুলে দেবে। এই টানেলটি মাতারবাড়ী ও চট্টগ্রামে নির্মাণাধীন গভীর সমুদ্রবন্দর এবং দেশের বাকি অংশের মধ্যে সড়ক যোগাযোগ সহজতর করবে বলে তারা মনে করেন। শুধু আনোয়ারা ও কর্ণফুলী নয়, কর্ণফুলী নদীর তীরবর্তী মিরসরাই থেকে কক্সবাজার পর্যন্ত বিস্তৃত পুরো এলাকায় টানেলটি উদ্বোধনের পর ব্যাপক বিনিয়োগ হবে বলেও তারা আশা করছেন। বাংলাদেশ সেতু কর্তৃপক্ষ বলছে, টানেলটি ঢাকা ও চট্টগ্রামের মধ্যে ৫০ কিলোমিটার এবং চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারের মধ্যে দূরত্ব ১৫ কিলোমিটার কমিয়ে দেবে। এটি শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সাথে কর্ণফুলীর দক্ষিণ তীরে বসবাসকারী মানুষের যোগাযোগ সহজ করবে।। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক প্রভাষক মইনুল ইসলাম বলেন, 'বঙ্গবন্ধু টানেলটি চালু হলে আনোয়ারাসহ দক্ষিণ চট্টগ্রাম শিল্পোন্নত হবে।' টানেলের মাধ্যমে মাতারবাড়ী গভীর সমুদ্র বন্দর, চট্টগ্রাম বন্দর, বে টার্মিনাল এবং মিরসরাই অর্থনৈতিক অঞ্চল সংযুক্ত হবে। প্রভাব পড়বে ব্যাপক। এটি মিরসরাইকে কক্সবাজারের সাথে সংযুক্ত করবে এবং এশিয়ান হাইওয়ের অংশ হবে।' বর্তমানে শাহ আমানত সেতু, তৃতীয় কর্ণফুলী সেতু থেকে কালুরঘাট সেতু হয়ে দক্ষিণ চট্টগ্রাম ও কক্সবাজারে পণ্য ও যাত্রীবাহী যানবাহন চলাচল করে। টানেলটি চালু হলে কর্ণফুলী সেতুর ওপর দিয়ে চলাচলকারী অনেক যানবাহন সেতুর পরিবর্তে টানেল ব্যবহার করবে। দক্ষিণ চট্টগ্রামে স্থাপিত কল-কারখানার শিল্প পণ্যবাহী যানও এটি ব্যবহার করবে। ৮৭% কাজ সম্পন্ন হয়েছে বঙ্গবন্ধু টানেলের প্রকল্প পরিচালক প্রকৌশলী হারুনুর রশিদ হতে জানা যায় যে জুন পর্যন্ত ১০,৩৭৪ কোটি টাকার প্রকল্পের প্রায় ৮৭% কাজ শেষ হয়েছে। এছাড়া টানেলের দুই পাশে অ্যাপ্রোচ রোড ও ফ্লাইওভারের কাজ প্রায় শেষ হয়েছে বলেও জানান তিনি। "আমরা ডিসেম্বরের মধ্যে টানেলটি চালু করার লক্ষ্যমাত্রা অনুসারে কাজ করছি। তবে আমরা এখনই বলতে পারছি না যে এই সময়ের মধ্যে সব কাজ করা যাবে কি না কারণ টানেলের ভিতরে যোগাযোগ ব্যবস্থা আনতে দেরি হচ্ছে, যার মধ্যে বাতাস চলাচল এবং অন্যান্য সরঞ্জাম, চীনের সাংহাইতে লকডাউনের কারণে। যদিও কিছু সরঞ্জাম এখন আসছে, তবে এটি ধীর গতিতে সরবরাহ করা হচ্ছে," প্রকল্প পরিচালক বলেছেন। এদিকে টানেল প্রকল্প কর্তৃপক্ষ প্রকল্পের মেয়াদ আরও ছয় মাস বাড়ানোর জন্য মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছে। আবেদন গৃহীত হলে, প্রকল্পের বাস্তবায়নের সময় হবে জুন ২০২৩ পর্যন্ত। এদিকে জমির দাম বাড়ছে, জীবনযাত্রার মান উন্নত হচ্ছে । টানেলের সম্ভাব্যতা সমীক্ষা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে আনোয়ারা-কর্ণফুলী অঞ্চলের প্রায় সমগ্র অর্থনীতি কৃষির উপর নির্ভরশীল কারণ মাত্র ২% জমি শিল্পের জন্য ব্যবহৃত হত, যেখানে ৪৭% কৃষি জমি। কিন্তু, কর্ণফুলী টানেল চালু হওয়ার পর প্রায় ২৭% এলাকা শিল্পের জন্য ব্যবহৃত হওয়ার সম্ভাবনা ছিল, প্রতিবেদনে যোগ করা হয়েছে। সম্ভাব্যতা সমীক্ষার সাত বছরের মধ্যে, কর্ণফুলীর দক্ষিণ তীরে জমি দশ গুণেরও বেশি বেড়েছে কারণ দেশের শীর্ষস্থানীয় সংস্থাগুলি সহ কয়েকশ ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান গত তিন থেকে চার বছরে সেখানে হাজার হাজার একর জমি কিনেছে।প্রবাসী মিজানুর রহমান তার কৃষি জমি একটি শিল্প গ্রুপের কাছে বিক্রি করে যে অর্থ উপার্জন করেছেন তা দিয়ে টানেলের অ্যাপ্রোচ রোডের পাশে একটি চারতলা বাড়ি তৈরি করেছেন। মিজান বলেন, আমি যে হারে জমি বিক্রি করেছি তা আমার ধারণার চেয়ে বেশি। এদিকে দক্ষিণ চট্টগ্রামের মানুষের জীবনযাত্রার মান উন্নয়নে সরকার একটি প্রকল্প হাতে নিয়েছে। প্রকল্পটি কক্সবাজার সদর, মহেশখালী, চকরিয়া, টেকনাফ ও উখিয়া উপজেলায় ৩২,৪৬২ মিলিয়ন জাপানি ইয়েন ব্যয়ে বাস্তবায়িত হবে।আনোয়ারা-পেকুয়া সড়কের উন্নয়ন প্রয়োজন। স্থানীয় লোকজন বলছেন, টানেলের সর্বোচ্চ সুবিধা পেতে আনোয়ারা-বাঁশখালী-কক্সবাজার থেকে পেকুয়া পর্যন্ত সড়কটির উন্নয়ন করা প্রয়োজন।বাংলাদেশ ও চীনের যৌথ অর্থায়নে এ প্রকল্পের প্রাথমিক ব্যয় ধরা হয়েছিল ৯ হাজার ৮৮০ কোটি টাকা। সবুজ আলো পাওয়ার দুই বছর পর ২০১৭ সালের ডিসেম্বরে প্রকল্পের কাজ শুরু হয়। পরবর্তীতে খরচ সংশোধিত হয় ১০,৩৭৪ কোটি টাকা পর্যন্ত। এই টানেলটি ৩.৩২ কিলোমিটার দীর্ঘ, যেখানে দুটি টিউবের প্রতিটির দৈর্ঘ্য ২.৪৫ কিলোমিটার যার ব্যাস ১০.৬০ মিটার। প্রতিটি টিউব দুটি লেন নিয়ে গঠিত হবে। মূল টানেলের পশ্চিম এবং পূর্ব প্রান্তে একটি ৫.৩৫ কিমি সংযোগ সড়ক এবং ৭২৭ মিটার দীর্ঘ ওভারব্রিজ থাকবে। আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং ১৪ অক্টোবর ২০১৬ এ প্রকল্পের নির্মাণকাজ উদ্বোধন করেন। পোস্টটি কেমন লাগলো দয়া করে কমেন্টে জানাবেন, যদি ভাল লেগে থাকে তাহলে অবশ্যয় শেয়ার করবেন, পোস্টটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ। এমন সব দারুন দারুন পোস্ট পেতে Grathor এর সাথেই থাকুন এবং গ্রাথোর ফেসবুক পেইজ ও ফেসবুক গ্রুপ এ যুক্ত থাকুন, আল্লাহ হাফেজ।

কর্ণফুলী টানেলের বর্তমান অবস্থা

by Moni Bd
3 years ago
5

আসসালামু আলাইকুম। কেমন আছেন সবাই? আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভাল আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় আনেক ভালো আছি। আজকের পোস্টে ...

বিজিএফসিএলে প্রকাশ হয়েছে নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি

by Moni Bd
5 years ago
14

আসসালামু আলাইকুম সুপ্রিয় পাঠক এবং পাঠিকাগন। কেমন আছেন আপনারা সবাই ?আশা করি আপনারা সকলে যে যার অবস্থানে ভালো আছেন এবং...

Please login to join discussion

Welcome to NatunNewsMonitor।
Contact: Info@grathor.com

  • Home
  • FAQ
  • Privacy Policy
  • Terms & Conditions
  • Copyright Complain
  • About
  • Contact

© 2024 NatunNewsMonitor - All Rights Reserved

No Result
View All Result
  • Home
  • News
    • International News
    • Cricket
    • Football
  • Crypto
  • Tutorial
    • Outsourcing & Freelancing
    • Internet & Telecom
    • Game
    • SEO
    • Affiliate Marketing
    • Email Marketing
    • Windows Tutorial
    • Android
    • WordPress
    • Programing Knowledge
    • Hacking
  • Tools🆕
  • Others
    • Jobs News
    • Freedom
    • Lifestyle
    • Health
    • Entertainment
    • Tours & Travels
    • Reviews
    • Others
    • Freelancing
    • Tips & Tricks
    • Business Idea
    • Education
    • Science & Technology
    • Top Five
    • Download
    • Stories
    • Poetry
    • Grathor Shop

© 2024 NatunNewsMonitor - All Rights Reserved

Press OK to receive new updates from Firstsheba OK No